csb24.com::
রমজান ও ঈদ ইস্যুতে বৃদ্ধি পাওয়া নিত্যপণ্যের দাম অনেকটা সহনীয় পর্যায়ে এসেছে। ঈদের পর থেকেই কমতে শুরু করেছে সবজিসহ একাধিক নিত্যপণ্যের দাম। দোকানিরা জানিয়েছেন, বাজারে সরবরাহ বাড়ায় দাম সামান্য কমেছে।
শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রকার ভেদে প্রায় সব ধরনের সবজিতে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ৮টা পর্যন্ত কমেছে। তবে কিছুটা বাড়তি মাছের দাম। অপরিবর্তিত রয়েছে চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, মাংস ও ডিমের দাম।
কেজিপ্রতি আলু ২৪, শসা ৩০, পটল ৩০, কাঁচামরিচ ৯০, গাজর ৪০, করলা ৫০, ঢেঁড়স ৩০, চিচিঙ্গা ৪০, পেঁপে ২০, টমেটো ১২০, বরবতি ৪০, কাকরল ৩০, কাঁচা কলা ২৪, মিষ্টি কুমড়া (ফালি) ২০ থেকে ২৪, ফুল কুপি ৩০, বাঁধা কপি ২৪, লেবু (হালি) ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে লালশাক, ডাটা, পাটশাক, পুঁইশাকের আঁটি ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কেজিপ্রতি পেঁয়াজ (আমদানি) ৩৪, দেশি পেঁয়াজ ৪০, দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৮০, চায়না রসুন (একদানা) ৯০, দেশি আদা (প্রকার ভেদে) ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা কেজি। শুকনা মরিচ ১৫০, হলুদ ১২০, হলুদের গুঁড়া ১৬০, মরিচের গুঁড়া ২২০, ধনিয়া ৭০, দেশি মশুর ডাল ১০০, ভারতীয় মশুর ডাল ৮০, খেসারি ডাল ৪৫, মুগ ডাল ১১০, খোলা চিনি ৪৪, প্যাকেট চিনি ৫০ এবং আটা ৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১০৫ টাকা।
গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৩০০, খাসির মাংস ৪৮০, ব্রয়লার মুরগি ১৬০, লেয়ার মুরগি ১৭০ এবং দেশি মুরগি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাঝারি আকারে জোড়া ইলিশ ১ হাজার ২০০, জাটকা ৩৪০, চিংড়ি ৬০০ থেকে ৭০০, কেজিপ্রতি রুই ২৫০, কাতলা ৩০০, পাবদা ৫৫০, তেলাপিয়া ১৫০, কৈ (চাষের) ২৪০, পাঙ্গাস ১২০, টেংরা ৩৮০, দেশি পুঁটি ৩০০, শোল মাছ ৩৭০, ফলি ৩৫০, কাচকি মাছ ৩০০, বাইলা ৪৫০ এবং শিং (দেশি) ৫০০ টাকা।
প্রতিহালি মুরগির ডিম (ফার্ম) ৩০, দেশি হাঁসের ডিম ৩৬, মুরগি ৩২ এবং পাকিস্তানি মুরগির ডিম ৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এ ছাড়া চাল মিনিকেট (প্রকার ভেদে) কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৮, নাজিরশাইল (প্রকার ভেদে) ৪৮ থেকে ৫৪, পারি চাল ৩৬, বিআর ঊনত্রিশ ৪০, আটাশ ৩৯, স্বর্ণা ৩৬ এবং চিনিগুঁড়া চাল ৮০-৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
প্রকাশিত: ০৮/০৮/২০১৪ ১:২৫ অপরাহ্ণ
আব্দুস সালাম, টেকনাফ:: সাগরপথে টেকনাফের বাহারছড়ায় মালয়েশিয়া পাচারকালে নারী ও শিশুসহ ১৮ জন রোহিঙ্গাকে ...
পাঠকের মতামত